উৎসব ২০১৯



প্রচ্ছদশিল্পী - সুমিত রায়


(প্রতিটি লেখা Hyperlink করা আছে। লেখার ওপর ক্লিক করে পড়ুন।)


উপন্যাস


বড় গল্প


গল্প

ক্যানভাস সুমিত বর্ধন
চক্রব্যূহ অনন্যা দাশ
অপদার্থ পার্থ দে
ব্ল্যাক আইল্যান্ড অনুষ্টুপ শেঠ
দ্বৌসজ দেবলীনা চট্টোপাধ্যায়
নামকরণের সার্থকতা ধূপছায়া মজুমদার
রত্নপুরীর গোলাপবাগান সুস্মিতা কুণ্ডু
ছায়াপথ অভিষেক সেনগুপ্ত
যোহন অনিন্দ্য রাউত
খুঁতখুঁতে অরূপ বন্দ্যোপাধ্যায়
ফেরা এরশাদ বাদশা
পাঁতরের প্রতিশোধ এস. সি. মন্ডল
ড্রিম গার্ল সায়নদীপা পলমল
NB-7 দীপান্বিতা দে রায়

অনুবাদ গল্প


প্রবন্ধ


কমিকস


সম্পাদকের কথা

প্রিয় পাঠকবন্ধুরা,

হই-হই করতে করতে কীভাবে যেন পুজোর ক'টা দিন মুঠোয় ধরা বালির মতো গড়িয়ে গেল, বোঝাই গেল না। ঠিক যেন একটা মায়াবী স্বপ্ন! মা ফিরে গেলেন স্বধামে। কিন্তু বাঙালির উৎসব কি তাতে ফুরোয়? বিসর্জনের করুণ সুর কাটতে না কাটতেই লক্ষ্মীপুজো পেরিয়ে বাঙালি এখন দিন গুনছে আলোর রোশনাইয়ে গা ভাসাবার--- সামনেই যে দীপাবলি, কালীপুজো।

বাসিতান পেনিনসুলা - রনিন

ফ্যান্টাসি উপন্যাস

অলংকরণ : সুমিত রায়

ঘোষণা: জলের তলায় লুকিয়ে থাকে প্রকৃতির সম্পদ। সেই সম্পদের হাতছানিতে সাড়া দিতে বহু মানুষ ঝাঁপিয়ে পড়েছেন সমস্ত বিপদকে অগ্রাহ্য করে, বছরের পর বছর অভিযান চালিয়েছেন এইসব দুর্গম জলজ এলাকায়। অনেকেই সফল হয়েছেন, ফিরে এসেছেন নতুন আবিষ্কারের আনন্দ নিয়ে।

অব্যক্ত প্রেম - দেবদত্তা ব‍্যানার্জী

রহস্য উপন্যাস

অলংকরণ - মিশন মন্ডল
(১)

রাস্তাটা পাহাড়কে পাক খেয়ে উঠতে উঠতে, আসতে আসতে বেশ সরু হয়ে গেছিল। সামনেই একটা বেশ পুরানো কাঠের সেতু। গাড়িটা পার হওয়ার সময় মচমচ করে আওয়াজ করে দুলে উঠেছিল ভয়ংকরভাবে। জিনিয়া একটু চমকে উঠে বাইরে তাকিয়েছিল।

বৈভব দত্তের ডায়েরি - বিভাবসু দে

রহস্য উপন্যাস

অলংকরণ - মিশন মন্ডল
(১)

‘বড় ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম, জানেন? বড় ক্লান্ত। ভালো মানুষ, ভালো ছাত্র, ভালো ছেলে, এমন আরও অনেক অনেক ভালো-র ভিড়ে কেমন যেন দম বন্ধ হয়ে আসছিল। বড্ড হাঁপিয়ে উঠছিলাম। তাই একদিন লোকটাকে খুন করে ফেললাম।’

বিপত্তারণের বিপদ - কর্ণ শীল

হাসির উপন্যাস

অলংকরণ : কৃষ্ণেন্দু মন্ডল
এক

ভোরের দিকে ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা হাওয়াটা বেশ আসছিল। পাশ ফিরে বালিশটা চেপে ধরতেই জানালা ঘেঁষে কেউ খুব স্পষ্ট উচ্চারণে বলে উঠলো, ক্লেশ।

এত জোরালো সে উচ্চারণ, যে বিপত্তারণ ধড়মড় করে উঠে বসলো। ঘুমের একদম গভীর থেকে সরাসরি জাগরুক অবস্থায় পৌঁছে গেছে সে।

উত্তম পুরুষ - সায়ন্তনী পলমল ঘোষ

রহস্য উপন্যাস

অলংকরণ - মিশন মন্ডল

আজ অমাবস্যা। আমার অমাবস্যা একদম ভালো লাগে না। আকাশটা কেমন কালো চাদর পেতে শুয়ে যায়! আমি ভালোবাসি চাঁদ। পূর্ণিমার দিন যখন আকাশের গোল থালার মত চাঁদটা থেকে জ্যোৎস্না চুঁইয়ে চুঁইয়ে পড়ে তখন আমি মাদুর পেতে ছাদের ওপর শুয়ে জ্যোৎস্না মাখি আর, আর তার কথা ভাবি।

শতরঞ্জ - জাকিউল অন্তু

ফ্যান্টাসি উপন্যাস

অলংকরণ - মিশন মন্ডল

পুরান ঢাকার এক চিপাগলিতে এমন অসাধারণ একটা এন্টিক শপ খুলেছে দেখলে বিশ্বাস হতে চায় না। এ যেন গোবরে পদ্মফুল। যদিও এন্টিক বা প্রাচীন শব্দটার সাথে পুরান ঢাকার পুরান শব্দটা খুব মানায়। তবু ঢাকার এইদিকটা পুরাতন রসনা বিলাস নিয়েই পড়ে আছে।

বাইপাসের পাশে খুন - ত্রিদিবেন্দ্র নারায়ণ চট্টোপাধ্যায়

রহস্য বড় গল্প

অলংকরণ - কর্ণিকা বিশ্বাস
১ (সৌমিলি খুন হল)

“দেখুন দিদি, আপনি এভাবে কান্নাকাটি করে গেলে আমার পক্ষে কিছুই বোঝা সম্ভব হবে না। আপনি একটু শান্ত হয়ে সব কথা খুলে বলুন।”

“ও কিছুতেই এই খুনটা করতে পারে না। পুলিশ বিনা কারণে ওকে অ্যারেষ্ট করেছে। ওর জামিনের ব্যবস্থা আপনাকে করে দিতেই হবে।”

মৃন্ময়ী দেবীর মৃত্যুরহস্য - প্রলয় কুমার নাথ

রহস্য বড় গল্প

অলংকরণ - কর্ণিকা বিশ্বাস
(১)

কলকাতার নাম করা এক নারী পুনর্বাসন কেন্দ্রের একতলার এই ঘরটা বড্ড ছোট এবং স্যাঁতসেঁতে। সকালেও সূর্যের আলো খুব একটা এসে পৌঁছয় না এই ঘরের ভেতর, আর এখন তো সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা। ঘরের মাঝে পাশাপাশি দুটো চৌকি, একটি ফাঁকা এবং অপরটিতে শায়িত এক মধ্যবয়সী মহিলা।

আজ রাতটা শুধু তোমারই জন্য - লুৎফুল কায়সার

ফ্যান্টাসি বড় গল্প

অলংকরণ - প্রতিম দাস

“মেয়ে,

হয়ত আর কিছু দিন, হয়ত কিছু মাস কিংবা কিছু বছর পর আসবে সেই রাত। যে রাতে তুমি হয়ে যাবে অন্য কারও! পরম মমতায় তোমার ব্লাউজ খুলতে লাগবে অন্য কেউ!

দূরে বহু দূরে .... ঠিক সেই মুহূর্তে তোমার কথা ভেবে ব্লেড দিয়ে নিজের হাত ক্ষত-বিক্ষত করবে আরেক একজন পুরুষ।

ক্যানভাস - সুমিত বর্ধন

কল্পবিজ্ঞানের গল্প

ইজিচেয়ারটাতে শরীরটা হেলিয়ে দেওয়ার আগে একবার খুঁটিয়ে দেখে নিই। স্টিলের ফ্রেম, রেক্সিনের গদী, পায়ের নিচে ফুট রেস্ট।

চারপাশে একবার চোখ বোলাই। আজকাল এটা কেমন যেন অভ্যেসে দাঁড়িয়ে গেছে।

চক্রব্যূহ - অনন্যা দাশ

রহস্য গল্প

ফোনটা যখন এল তখন আমি স্ত্রী আর কন্যাকে নিয়ে রাজস্থানে বেড়াতে যাওয়ার জন্যে তৈরি হচ্ছিলাম। অচেনা নম্বর থেকে ফোন আসলে এমনিতে ধরি না কিন্তু এই নম্বরটা দেখি কী মনে করে ধরে ফেললাম। প্রথমে ওপাশ থেকে কেউ কথা বলছিল না।

অপদার্থ - পার্থ দে

কল্পবিজ্ঞানের গল্প

কাঁচুমাচু মুখে বুবলা মার্কশিটটা তার বাবার দিকে এগিয়ে দিল। দারোগা বজ্রনির্ঘোষ কর হাত বাড়িয়ে ছেলের ইস্কুলের রিপোর্টকার্ড পড়তে শুরু করলেন।

“অঙ্ক ৭৮, ফিজিক্স ৮১, কেমিস্ট্রি ২৩, বায়োলজি ১৯, ইংরেজী ২৭, বাংলা ১৬...গার্ডিয়ান কল...প্রোমোটেড উইথ ওয়ার্নিং—এগুলো কীইই? কী এগুলো?”

ব্ল্যাক আইল্যান্ড - অনুষ্টুপ শেঠ

কল্পবিজ্ঞানের গল্প

অলংকরণ - প্রতিম দাস

“হেই! দেখবে এসো!”

সাদা ল্যাব কোট, মুখে নীল মাস্ক লাগানো তিয়া নিজের মাইক্রোস্কোপ থেকে উঠে এল। আসাহি একটা আদ্দিকালের কাঠের দেয়ারে গ্যাঁট হয়ে বসে আছে, ওর সামনের ডিভাইসটার যতগুলো এদিক ওদিক বেরোনো হাত পা, ততগুলোই প্রায় স্ক্রিন। ল্যাবের সেরা অ্যানালাইজার মেশিন ওটা।

দ্বৌসজ - দেবলীনা চট্টোপাধ্যায়

ফ্যান্টাসি গল্প

অলংকরণ : সুমিত রায়

একটা আলতো আলো। পদ্মপাতার মতো নরম মখমলে। আমার মুখের ওপর যেন খেলা করছে আলোটা। এই আছে, এই নেই! বারবার যাচ্ছে কোথায়? ঘষা কাচের মতো একটা আবছায়া ধরে ফেলছে ওকে,আবার ঠিক এদিক ওদিক গলে ফুড়ুৎ করে বেরিয়ে পড়ছে আলোটা। ভারী মজা তো!

নামকরণের সার্থকতা - ধূপছায়া মজুমদার

হাসির গল্প

অলংকরণ - কৃষ্ণেন্দু মন্ডল
(১)

শেষ কবে সূর্য ওঠা দেখেছি, অনেক চেষ্টা করেও মনে করতে পারলাম না। সূর্যদেব ভদ্রলোক একটু একগুঁয়ে আছেন, রোজ অমন কাক ডাকা ভোরে উঁকিঝুঁকি মারার কী দরকার অ্যাদ্দিনেও বুঝে উঠতে পারলাম না।

এদিকে আবার আমাদের ফ্যামিলির প্রতিটি লোক, মায় কার্নিসে বসা কাক ভানু আর হাওয়াই চটি চিবিয়ে পাড়ার লোকের হাড়ে দুব্বো গজিয়ে দেওয়া নেড়ি দিনেশ অব্দি বেজায় সূর্যভক্ত।

রত্নপুরীর গোলাপবাগান - সুস্মিতা কুণ্ডু

ফ্যান্টাসি গল্প

অলংকরণ - পিয়াল চক্রবর্তী
(১)

রত্নপুরীর রাজপ্রাসাদ সত্যি সত্যিই যেন রত্নে গড়া। দিনের বেলায় যখন সূর্যের আলো পড়ে, সোনার নক্সা করা বড় বড় থামগুলো ঝিকমিক করে। সোনার জাফরি গলে রোদ এসে পড়ে রাজার নবরত্নখচিত সিংহাসনের ওপর। ন’রকমের রঙ ঠিকরে পড়ে লাল রেশমের গালচের ওপর।

ছায়াপথ - অভিষেক সেনগুপ্ত

ভৌতিক গল্প

(১)

পল্টু হ্যান্ডেলের বল বিয়ারিং চেক করে বলল, ‘নাহ্‌ দাদা, কোনও রকম গলদ তো খুঁজে পেলাম না। আপনার কোথাও ভুল হচ্ছে না তো?’

গতরাতের কথা মনে পড়লেই লাল পিঁপড়ের মতো একরাশ ভয় ছেঁকে ধরছে আমাকে। মৃত্যুকে খুব কাছ থেকে দেখেছি। এখনও টের পাচ্ছি আতঙ্কের গন্ধ।

যোহন - অনিন্দ্য রাউত

ভৌতিক গল্প

অলংকরণ - প্রতিম দাস

ধুপ করে একটা আওয়াজ হলো। যোহন পেছন ফিরে তাকিয়ে দেখে পাঁচ নম্বরের নিভিয়ার বলটা লাল রঙের মেঝেতে পড়ে ড্রপ খেতে খেতে ওর পায়ের সামনে চলে এসেছে। হঠাৎ করেই চোখের সামনে সিনেমার রিল চলতে লাগলো। কোনো ছবি স্পষ্ট না হলেও ও ঠিক বুঝতে পারলো ওর মস্তিষ্কের কোষগুলো ওকে কোন ঘটনা মনে করিয়ে দিতে চাইছে।

খুঁতখুঁতে - অরূপ বন্দ্যোপাধ্যায়

হাসির গল্প

মিনুদি বড় খুঁতখুঁতে ছিল, বা বলতে পারি পিটপিটে। সব ব্যাপারে পারফেকশনিস্ট ছিল মিনুদি, একদম ছোটবেলা থেকেই। হাতের লেখা মুক্তোর মতো। রেজাল্ট --- প্রতি ক্লাসে ফার্স্ট। কিন্তু ওই যে, পারফেকশনিজমের ভূত মাথায় একবার ঢুকলে বেরোতে চায় না --- তাই আরও দশ নম্বর বেশি কেন এলো না, সে নিয়ে নাকি কান্না জুড়ে বাড়িসুদ্ধ লোককে জেরবার করে দিতো মিনুদি।

ফেরা - এরশাদ বাদশা

লৌকিক গল্প

কুয়াশার অবগুণ্ঠনে ঢাকা ধরিত্রী। সাদা চাদর যেন আবরণ হয়ে লেপ্টে আছে প্রকৃতির গায়ে। রাত্রির জঠরে প্রভাতের জন্ম; ফ্যাকাসে অন্ধকার কুয়াশার সাথে মিশে এক অপার্থিব রহস্যের অবতারণা চরাচর জুড়ে।

পাঁতরের প্রতিশোধ - এস. সি. মন্ডল

ভয়ের গল্প

অলংকরণ - কৃষ্ণেন্দু মন্ডল

শীতকালের এক বিষণ্ণ কুয়াশামাখা সকালে আমি যাত্রা করলাম সমরদের জমিদার বাড়ির উদ্দেশে। বাস থেকে যখন নেমেছি তখন দুপুর গড়িয়ে গেছে। আশেপাশে জিজ্ঞেস করতে একজন লোক আমাকে বাড়ির পথটা দেখিয়ে দিল। লোকটার বিস্ময়মাখা দৃষ্টি আমার চোখ এড়াল না।

ড্রিম গার্ল - সায়নদীপা পলমল

ভয়ের গল্প

অলংকরণ - মিশন মন্ডল

লালচে আগুনের মত ওরা উড়ছে চারিদিকে, হাতের মুঠোয় নিলে ওরা তুলোর মত নরম। ওরা পলাশ। গাছটার নীচে আগুনের পুষ্প শয্যা। মেয়েটা উঁকি দিলো গাছটার পেছন থেকে। ঠোঁটের কোণে দুষ্টু হাসি।

NB-7 - দীপান্বিতা দে রায়

কল্পবিজ্ঞানের গল্প

অলংকরণ - পিয়াল চক্রবর্তী

“একটা ভূত দেখতে চাই। সন্ধান থাকলে জানাবেন প্লিজ। বেগুনকোদড় কিম্বা রাইটার্স বিল্ডিং তো অনেক হলো। কার্শিয়াংয়ের ডাওহিলস কিম্বা রাজস্থানের কুলধারা নয়। সব ঘুরে ক্লান্ত আমি। কয়েকটা মশার কামড় আর বিনিদ্র রজনী ছাড়া কিছুই জোটেনি। তাই আস্ত অরিজিনাল ভূতের সন্ধান থাকলে জানাবেন।”

ধরণী রসাতলে - সুদীপ দেব

কল্পবিজ্ঞানের গল্প

সেই রহস্যময় বাগানবাড়ি

পাহাড়ের কোলে অত্যন্ত দুর্গম জায়গায় এরকম নির্জন বাগানবাড়ি কে বানিয়েছে? কেউ কি আদৌ থাকে ওখানে? থাকলেও বা যাতায়াত করে কীভাবে? যতদূর চোখ যায় কোনও রাস্তা দেখতে পাচ্ছি না। চারিদিকে উঁচু পাঁচিলঘেরা ওই বাগানবাড়ি স্বাভাবিকভাবেই আমার কৌতূহল জাগিয়ে তুলেছে।

“অনুতাপ করো, সং!” টিকটিক মশাই বললেন। - দীপ ঘোষ

কল্পবিজ্ঞানের গল্প

অলংকরণ: Jim Steranko

“বেশির ভাগ মানুষই সমাজকে মেনে চলে মানুষ হিসেবে নয়, একটা শারীরিক যন্ত্র হিসেবে। খুব কম মানুষই রাষ্ট্রকে বিবেক দিয়ে বিচার করতে যায়, আর যারা যায় তারা বাধ্য হয় রাষ্ট্রশক্তির বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে। তারাই আসল বীর, তারাই আসল শহীদ।”

চিড়িয়াখানা - মোঃ ফুয়াদ আল ফিদাহ

কল্পবিজ্ঞানের গল্প

আগস্ট মাস শুরু হওয়া মাত্র বাচ্চা-কাচ্চারা একদম ফেরেশতার অবতার বনে যায়। আর তেইশ তারিখ কাছিয়ে আসলে তো কথাই নেই...একদম দেবদূত মনে হয় ওদের। কেন না প্রফেসর হিউগোর বিখ্যাত ‘আন্তঃগ্রহ চিড়িয়াখানা’ যে সেদিনই আসে শিকাগোতে।

সে জে মো - প্রতিম দাস

কল্পবিজ্ঞানের গল্প

আজ প্রফেসর ডেভিড সেন দারুণ খুশী। দীর্ঘদিনের গবেষণায় আজ সিদ্ধিলাভ হয়েছে। সফল হয়েছে এতদিনের ভাবনা চিন্তা খাটাখাটনি। ল্যাবরেটরির জানলা দিয়ে বাইরের জগতটাকে দেখতে দেখতে উনি ভেসে যাচ্ছিলেন ভবিষ্যত কল্পনার জগতে।

দ্য ব্ল্যাক মাস্ক - তানভীর মৌসুম

ভয়ের গল্প

নতুন বাসায় উঠার পরপর আমার বন্ধুদের বেসমেণ্টে যাওয়া আসা বেড়ে গেল। অনেক ধরনের জিনিসপত্র বেসমেণ্টে স্তূপাকারে পড়ে থাকে সবসময়। বাড়ির পুরানো মালিকদের জিনিস, যেসব নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন মনে করেনি ওরা। অবশ্য বেজমেণ্টের এককোণে কিছুটা জায়গা আব্বু আমাদের জন্য খালি করে দিয়েছে।

কেন লাভক্র্যাফট পড়ব - বিশ্বদীপ দে

প্রবন্ধ

১৯৩৭ সালের ১৫ মার্চ। অন্ত্রের ক্যানসার ও কিডনির অসুখে ভুগে মারা যাচ্ছেন হাওয়ার্ড ফিলিপস লাভক্র্যাফট। সেদিন হাসপাতালের বিছানায় অসহায় ও নিঃসঙ্গ (যেমনটা সব মানুষকেই হতে হয় মৃত্যুর সামনে দাঁড়িয়ে) লাভক্র্যাফট কি ভাবতে পেরেছিলেন তাঁর মৃত্যুর আশি বছর পরেও তাঁকে নিয়ে চর্চা হবে সারা বিশ্ব জুড়ে?

দ্য লিকিং ওম্যান - লুৎফুল কায়সার

মাংগা কমিকস